আমূল সংস্কার হয়তো হবে না, তবে অতীতের চেয়ে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ভালো হবে।
বিচারের জন্য সাহসিকতার সাথে লড়াই করা রোহিঙ্গা নারীদের সংগঠন ‘শান্তি মহিলা’র আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপন।
আওয়ামী শাসনের প্রতীক বলে বিবেচিত স্মৃতিস্তম্ভ ধ্বংস নির্বাচনের সময়সূচি ত্বরান্বিত করতে পারে
বিভ্রান্তিকর প্রচারণা ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক নতুনভাবে গড়ে তোলার এই সুযোগ নষ্ট করতে পারে।
হিন্দুত্ববাদীদের ছড়ানো অনলাইনের ভুয়া সংবাদ কেবল দিল্লির মনোভাবকে প্রতিফলিত এবং প্রভাবিত করে না, বরং প্রতিবেশি দুই দেশের সাম্প্রদায়িক উত্তেজনাও বাড়িয়ে তোলে।
ক্যাম্পাসে শাসক দলের গুণ্ডামি, দেশে কর্মসংস্থানের অভাব, সরকারের উচ্চ পর্যায়ের দুর্নীতি এবং রাজনৈতিক অধিকারহীনতা এই বিক্ষোভের সূচনা করেছে।
এর কোনো প্রভাব নতুন সরকারের আঞ্চলিক নীতি, বিশেষ করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের ওপরে পড়বে কি না সেই প্রশ্নও অনেকে তুলছেন।
বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন সরকারের ধারাবাহিকতা ভারতের আঞ্চলিক ও বাণিজ্যিক উচ্চাভিলাষের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
বাংলাদেশে একতরফা নির্বাচন আয়োজনের বিরুদ্ধে বিরোধী দলগুলোর প্রতিরোধ গুড়িয়ে দিতে সংকল্পবদ্ধ শাসক দল আওয়ামী লীগ। ফলে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটিতে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন অনিশ্চিত।